বিভিন্ন গীতিকারের আমার সুরারোপিত গান সমুহ

শিশু বিবাহ রোধে হতে হবে সচেতন সোচ্চার হন সবাই মিলে রুখতে এই অনিয়ম।। অশিক্ষা কুসংস্কার থেকে শিশু বিবাহ ঘটে দারিদ্র আর শিক্ষার অভাব দায়ী এরই সাথে তাই শিশু বিবাহের কুফল ঘরে ঘরে পৌঁছান।। মেয়ে শিশুর বিয়ে হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায় সুস্থ্যভাবে বেড়ে ওঠা আর বিকাশ ব্যহত হয় তাই বিবাহ আইন মেনে, শিশু বিয়েকে না বলুন।। (“মেয়েদের ১৮ বছরের আগে এবং ছেলেদের ২১ বছরের আগে বিয়ে নয়”) শিশুর বিয়ে মেয়েদের শিক্ষার ইতি ঘটায় অকাল বয়সে গর্ভধারনে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায় শিশু বিবাহ প্রতিরোধে সবাই হন সচেতন।। গীতিকারঃ সজীব আহমেদ শিল্পী: তারেক ও অমিতা

১ নং স্বাধীনতা তুমি সোনালী প্রজাপতি তোমাকে ধরতে শপথ নিয়েছে জীবনে পেয়েছি গতি।। কত সীমাহীন, আশা বুকে নিয়ে অকাতরে প্রান দিয়েছে বিলিয়ে সামনে এগিয়ে চলেছি আমরা দেখেছি আলোর জ্যোতি।। তোমার মর্ম আমরা বুঝেছি তাইতো দু’হাতে অস্ত্র নিয়েছি স্বাধীনতা আজি তোমার চরণে জানাই শত প্রনাম।। ২নং কত সাধের বাংলা আমার রক্ত দিয়ে কেনা দেশকে স্বাধীন করেছিলো লাখো মুক্তি সেনা।। কত রাজপথ নদীনালা রক্তে লাল হয়েছে স্বাধীনতার লাল সু র্য টা তাইতো ধরা দিয়েছে শহীদের সেই রক্তেরি ঋন কভু শোধ হবে না।। মায়ের মতো অতি আপন আমার বাংলাদেশ চোখ জুড়ানো দিগন্ত তার রুপের নেই তো শেষ এইতো আমার স্বপ্নেরি দেশ বিশ্বে চির চেনা। ৩নং শিমুল পলাশ লাল হয়েছে স্বাধীনতার পরশে সুরে সুরে পাখিরা গায় তাকে পাওয়ার হরষে।। স্বাধীনতা কেড়ে আনতে কত রক্ত ঝরেছে শত্রু মুক্ত করতে স্বদেশ বহু স্বজন মরেছে। আনন্দ খুশিতে সবার মন মেতেছে সরসে।। আজকে সারা বাংলা জুড়ে সুখের বাতাস বয় দোয়েল শালিক ময়না টিয়া দেশের কথা কয় স্বাধীনতার উৎসবে যেন বৃষ্টির মতো বরষে ৪ নং- স্বাধীনতা তোমায় পেতে কত যে ত্যাগ সাধনা কেন তুমি অনায়াসে ধরা দিতে প...

https://www.youtube.com/watch?v=EWEFLyQ_Fkg A# স্বপ্ন দেখে থাকবো সুখে আশায় বেঁধে বুক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা দেখছে বিশ্বলোক দিকে দিকে বাজে আজি উন্নয়নের সুর শহর ছেড়ে গ্রাম পেড়িয়ে ছড়ায় বহু দুর বরিশালের উন্নয়ন দেখছে বিশ্ব দেখছে দেশ উন্নয়নের রোল মডেল শেখ হাসিনার বাংলাদেশ।। বরিশালের ইলিশরে ভাই স্বাদে গন্ধে সেরা পান সুপারি চুন দধি আর আমরা পেয়ারা গুঠিয়ার মসজিদ দুর্গাসাগর সাতলা বিলের সাপলা বঙ্গবন্ধু উদ্যান আর কির্তখোলার ঘাটলা পর্যটনেও শেরা স্থান বরিশালে ঘুরে যান যাবার সময় সাথে নিবেন গুঠিয়ার সন্দেশ, গুঠিয়ার সন্দেশ ।। শেরে বাংলা সেরনিয়ারবাদ আরজ আলী মুকুন্দ মহিউদ্দিন সুফিয়া কামাল আছে জীবনানন্দ পায়রা বন্দর পদ্মাসেতু ফোরলেন সড়ক হলে বদলে যাবে এই বরিশাল আসুন সবাই মিলে হাতে হাত রেখে পন করি উন্নত বরিশাল গড়ি একই সুরে একসাথে বলি দারিদ্রের দিন শেষ, দারিদ্রের দিন শেষ ।।

(১) মা তোমার সোনার ছেলে বাংলা ভাষায় মনের কথা কয় এ ভাষা মায়ের ভাষা, এ ভাষার তুল্য কিছুই নয়।। এভাষা মনোরম হৃদয় ছোয়া অনুপম মাধুরী অমৃত সম অব্যয় অক্ষয়।। জাগ্রত জীবনের আশা মায়ের মুখে ফোটে সন্তানেরই মুখে সে বোল গম গমিয়ে ওঠে। যে কথা মনের টানে ধেয়ে যায় উজান পানে মরমের কথায় গানে জানায় পরিচয়।। (২) প্রান খুলে আমি আজ কথা বলবো কথা বলবো মায়ের ভাষায় আমি কথা বলবোই কথা বলবো শত বাধা ডিঙিয়ে অকুতোভয় স্বাধীন মতে পথে চলবো।। পৃথিবীর মাটি জলে, আমার আছে অধিকার হায়নারা লুটে খায় ঘরের শান্তি বারেবার রক্ত শপথে সেই শোষনের বিষকাঁটা তুলবো।। এ মাটি আমার ঠাই এই দেশ স্বদেশ আমার মায়ের স্নেহের কোলে জীবনের মহিমা অপার এখানেই মাথা নুয়ে সোনালী সূয হয়ে জ্বলবো।। (৩) ভাষার আগুন জ্বেলে বাংলার মাটি জলে এসেছে ফাগুন প্রনের বীনার তারে পঞ্চমে সুর ঝরে মধু গুনগুন।। তখন শীতের শেষে কুহেলি কুয়াশা গেছে সরে বর্ণিল আলো মেখে বর্ণমালার মালা গাঁথা হয়ে আছে অন্তরে সুরভি বাতাস যেন ভালবাসা শিখেছে দারুন।। সোহাগী কথার ফুল ফুটেছিলো বন বিথীকায় মায়ের আচল ভরে কুড়ানো ফুলেরা ছিল নি...

মুজিব মানেই একটি দেশ একটি সোনার বাংলাদেশ মুজিব মানেই স্বাধীনতা আর সোনালী আলোর রেশ।। মুজিব মানেই সুর্যোদয় মুজিব মানেই একটি জাতির  মহান অভ্যুদয়। মুজিব মানেই স্বাধীন বাংলাদেশ।। সে এক সাগর বহমান মুজিব তো সেই চির চেনা  শেখ মুজিবুর রহমান চিরঞ্জীব   তার কীর্তি অশেষ।। গীতিকর: পঙ্কজ কর্মকার ১৭ মার্চ ২০১৮ শিশু দিবস  উপলক্ষে লেখা ও সুর করা